ই-শ্রম কার্ড ২০২৫: অনলাইন আবেদন, সুবিধা ও ডাউনলোড নির্দেশিকা

ই-শ্রম কার্ড ২০২৫: অনলাইন আবেদন, সুবিধা ও ডাউনলোড নির্দেশিকা

২০২৫ সালের জন্য ই-শ্রম কার্ডের নমুনা চিত্র



ভারত সরকার অসংগঠিত ক্ষেত্রের শ্রমিকদের সামাজিক সুরক্ষা দেওয়ার জন্য ই-শ্রম যোজনা চালু করেন। এই যোজনার পাশাপাশি অসংগঠিত ক্ষেত্রের শ্রমিকদের জন্য  ই-শ্রম পোর্টাল ও চালু করেন।এই পোর্টালের প্রধান উদ্দেশ্য হল অসংগঠিত ক্ষেত্রের শ্রমিকদের তথ্য একত্রিত করে বিভিন্ন ধরনের সরকারি স্ক্রিম গুলির সুবিধা প্রদান করা।


একজন ভারতীয় নাগরিক যিনি অসংগঠিত ক্ষেত্রে কাজ করেন, সেই ব্যক্তি শ্রমিক কার্ড বা  ই-শ্রম কার্ডের জন্য অনলাইনে আবেদন করতে পারেন। ই-শ্রম কার্ডের মধ্য দিয়ে, একজন অসংগঠিত ক্ষেত্রের শ্রমিক বিভিন্ন ধরনের সরকারি সুবিধা পেতে পারেন। যেমন বার্ধক্য ভাতা (৬০ বছর বয়স) মৃত্যুজনিত বীমা, আর্থিক সাহায্য (হঠাৎ কোনো অক্ষমতা জনিত কারণে) ইত্যাদি। ই-শ্রম কার্ডের উদ্দেশ্য হল ই-শ্রম পোর্টালের মাধ্যমে অসংগঠিত কর্মীদের সমস্ত ধরনের নতুন সরকারি স্কিম এবং সুবিধাগুলির অ্যাক্সেস প্রদান করা।


📋 ই-শ্রম কার্ডের বিস্তারিত তথ্য
স্কিমের নাম ই-শ্রম কার্ড
চালু করেছে Ministry of Labor and Employment
শুরু হওয়ার তারিখ আগস্ট ২০২১
সুবিধাভোগী অসংগঠিত ক্ষেত্রের শ্রমিক
পেনশন ₹৩,০০০ প্রতি মাসে
বীমা সুবিধা মৃত্যুতে ₹২,০০,০০০ এবং আংশিক বিকলাঙ্গতায় ₹১,০০,০০০
যোগ্যতা অনুযায়ী বয়স ১৬ থেকে ৫৯ বছর
অফিসিয়াল ওয়েবসাইট https://eshram.gov.in/
হেল্পলাইন নম্বর ১৪৪৩৪


What is the Unorganised Sector? (অসংগঠিত ক্ষেত্র কি?)

অসংগঠিত ক্ষেত্র হলো এমন প্রতিষ্ঠান বা কার্যকলাপ যেখানে ১০ জনের কম শ্রমিক কর্মরত থাকে এবং যা EPFO/ESIC-এর মতো সংগঠিত শ্রম কল্যাণ প্রকল্পের আওতাভুক্ত নয়। এই খাতে নিয়োজিত শ্রমিকদের (যেমন: দিনমজুর, রিক্সাচালক, গৃহস্থালি কর্মী, ক্ষুদ্র শিল্পী বা স্বনিযুক্ত পেশাজীবী) "অসংগঠিত শ্রমিক" হিসেবে গণ্য করা হয়। এসব ইউনিট সাধারণত ছোট আকারের উৎপাদন, সেবা বা বিক্রয় কার্যক্রমে জড়িত, যেখানে কর্মীরা সামাজিক সুরক্ষা, ন্যূনতম মজুরি বা চাকুরির স্থায়িত্বের মতো সুবিধাবঞ্চিত। বিশেষত, যেসব ব্যক্তি গৃহে কাজ করেন বা ছোট কর্মশালায় স্বনিযুক্ত থাকেন এবং সরকারি শ্রমিক সুরক্ষা স্কিমে নিবন্ধিত নন, তারাও এই শ্রেণিভুক্ত। এই বিশাল খাত (ভারতের ৯৪% কর্মী) আর্থিক ঝুঁকি ও আইনি সুরক্ষাহীনতার মুখোমুখি হয়।


ই-শ্রম কার্ডের প্রধান সুবিধাসমূহ

মাসিক পেনশন:

৬০ বছর বয়সে ₹৩,০০০/মাস (ন্যূনতম ২০ বছর চাঁদা জমার শর্তসাপেক্ষে)।

বীমা সুবিধা:

দুর্ঘটনাজনিত মৃত্যুতে ₹২.৫ লাখ (PMSBY-র সাথে সমন্বিত)।
স্থায়ী অক্ষমতায় ₹১.২৫ লাখ (আংশিক বিকলাঙ্গতায় ₹৭৫,০০০)।

পরিবার সুরক্ষা:

কার্ডধারীর মৃত্যুতে স্ত্রী/সন্তানরা অবৈতনিক পেনশন ও বীমা লাভ করেন।

১২-ডিজিট ইউনিক নম্বর:

সারাদেশে স্বীকৃত, সমস্ত সরকারি সুবিধার মূল চাবিকাঠি।

অতিরিক্ত সুবিধা:

বিনামূল্যে দক্ষতা প্রশিক্ষণ (PM सिक्क যোজনার অধীন)।
আবাসন যোজনা (PMAY-U) ও আয়ুষ্মান ভারত স্বাস্থ্যবিমায় অগ্রাধিকার।
বৃত্তিমূলক ঋণ (MUDRA Scheme) সহজ শর্তে।

ই-শ্রম কার্ডের জন্য যোগ্যতা

🔹 খাত: অসংগঠিত ক্ষেত্রের যেকোনো শ্রমিক (দিনমজুর, রিক্সাচালক, গৃহকর্মী, কৃষিশ্রমিক, গিগ/প্ল্যাটফর্ম কর্মী, বা স্বনিযুক্ত পেশাজীবী)।

🔹 বয়সসীমা: আবেদনকারীর বয়স ১৬-৫৯ বছর এর মধ্যে হতে হবে (৬০+ বছর বয়সীরা অটল পেনশন যোজনার জন্য যোগ্য)।

🔹 আধার লিঙ্কিংআধার-সংযুক্ত সক্রিয় মোবাইল নম্বর আবশ্যক (OTP যাচাইয়ের জন্য)।

🔹 আয়কর শর্তযেকোনো আয়কর দাতা (বিশেষত যাদের বার্ষিক "ব্যবসায়িক আয়" ₹৫ লক্ষ+), তারা অযোগ্য (২০২৩-২৪ নীতিমালা)।

🔹 বর্জন: EPFO/ESIC-এ নিবন্ধিত কর্মী বা পূর্বে ই-শ্রম কার্ডধারী আবেদন করতে পারবেন না।

🔹 সময়সীমা৩১ ডিসেম্বর ২০২৪-এর মধ্যে নিবন্ধন আবশ্যক (সরকারি নির্দেশ)।


ই-শ্রম কার্ডের জন্য অনলাইন আবেদন প্রক্রিয়া এবং এর সুবিধাসমূহ দেখানো একটি তথ্যচিত্র ইনফোগ্রাফিক


ই-শ্রম কার্ড রেজিস্ট্রেশন: কিভাবে অনলাইনে আবেদন করবেন?


ই-শ্রম কার্ডের আবেদন, কোন নিকটবর্তী CSC (কমন সার্ভিস সেন্টার) সেন্টার  অথবা ই-শ্রম পোর্টাল এর মাধ্যমে করা যেতে পারে। যেকোনো যোগ্য ব্যক্তি তার বাড়ির আশপাশের CSC সেন্টার থেকে ই-শ্রম  কার্ডের জন্য অ্যাপ্লিকেশন করতে পারেন।  যদি কোন ব্যক্তি CSC সেন্টার খুঁজে না পান তাহলে সেক্ষেত্রে তার নিকটবর্তী CSC সেন্টার খুজে বের করার জন্য ই-শ্রম পোর্টালের সাহায্য নিতে পারেন।

সেক্ষেত্রে তাকে প্রথমে ওই  পোর্টালে গিয়ে তার নিজের রাজ্য এবং জেলা সিলেক্ট করে এপ্লাই বাটনে ক্লিক করলেই তার নিকটবর্তী সমস্ত সিএসসি সেন্টারগুলির একটি লিস্ট দেখতে পাবেন।


অনলাইনে ই-শ্রম কার্ড তৈরির জন্য আবেদন পত্র জমা দেওয়ার প্রক্রিয়াটি নিম্নরূপ: 


ধাপ- ১: ই-শ্রম পোর্টালে যান (সেল্ফ রেজিস্ট্রেশন পেজ)।

ধাপ- ২:  আধার লিঙ্ক করা মোবাইল নাম্বর এবং ক্যাপচা কোড লিখুন এবং 'Send OTP' বোতামে ক্লিক করুন।

ধাপ- ৩: আপনার আধার নম্বর লিখুন, শর্তাবলীতে টিক দিন এবং মোবাইল নম্বরে পাঠানো OTP লিখুন। 'Validate' বাটনে ক্লিক করুন।

ধাপ- ৪: ব্যক্তিগত বিবরণ নিশ্চিত করুন।

ধাপ- ৫: প্রয়োজনীয় বিবরণ লিখুন, যেমন ঠিকানা, শিক্ষাগত যোগ্যতা ইত্যাদি।

ধাপ- ৬: স্কিলের নাম, ব্যবসার প্রকৃতি এবং কাজের ধরন নির্বাচন করুন।

ধাপ- 7: ব্যাঙ্কের বিবরণ লিখুন এবং “সেলফ ক্লিয়ারেশন” টিক করুন।

ধতি- ৮: আপনার দেওয়া তথ্যগুলি বিশদ যাচাই করতে 'প্রিভিউ' বিকল্পে ক্লিক করুন এবং 'সাবমিট' বোতামে ক্লিক করুন।

ধাপ- ৯: মোবাইল নম্বরে একটি OTP পাঠানো হবে। OTP লিখুন এবং 'সামমিট' বোতামে ক্লিক করুন।

ধাপ- ১০:সাবমিট বাটানে ক্লিক করার সাথে সাথে কারটি তৈরি হয়ে যাবে।


এরপর ডাউনলোড অপশনে ক্লিক করে  ই-শ্রম কার্ড ডাউনলোড করে নিতে পারবেন।


ই-শ্রম কার্ডের জন্য প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টস

  1. আধার কার্ড।
  1. আধার কার্ডের সাথে লিঙ্ক করা মোবাইল।

  1. ব্যাংক পাসবই

কিভাবে ই-শ্রম কার্ড ডাউনলোড করবেন?

ই-শ্রম কার্ডের আবেদন প্রক্রিয়াটি সম্পূর্ণ হওয়ার পর, ই-শ্রম কার্ড  ডাউনলোড করতে নিচের প্রক্রিয়াটি অনুসরণ করুন:

  • সর্বপ্রথমে ই-শ্রম পোর্টালে যান।
  • 'Already Registered' ট্যাবে ক্লিক করুন এবং 'UAN নাম্বার ব্যবহার করে প্রোফাইল আপডেট করুন' বিকল্পটি নির্বাচন করুন।
  • UAN নম্বর, জন্ম তারিখ, ক্যাপচা কোড লিখুন এবং 'Generate OTP' বোতামে ক্লিক করুন।
  • মোবাইল নম্বরে প্রাপ্ত OTP লিখুন এবং 'Validate' বোতামে ক্লিক করুন।
  • স্ক্রিনে প্রদর্শিত ব্যক্তিগত বিবরণ নিশ্চিত করুন।
  • প্রবেশ করা বিশদ বিবরণ যাচাই করতে 'Preview' বিকল্পে ক্লিক করুন এবং 'Submit' বোতামে ক্লিক করুন।
  • মোবাইল নম্বরে একটি ওটিপি পাঠানো হবে। OTP লিখুন এবং 'Verify' বোতামে ক্লিক করুন।
  • ই-শ্রম কার্ড তৈরি হয়ে যাবে এবং স্ক্রিনে প্রদর্শিত  হবে।

এরপর ডাউনলোড অপশনে ক্লিক করে ই-শ্রম কার্ড ডাউনলোড করা যাবে।


ই-শ্রম কার্ডে ব্যালেন্স কিভাবে চেক করবেন?


স্টেপ- ১ঃ   ই-শ্রম পোর্টালে যান।

স্টেপ- ২ঃ  ‘E Shram Card Payment List’ লিঙ্কে ক্লিক করুন।

স্টেপ- ৩ঃ  ই-শ্রম কার্ড নম্বর, UAN নাম্বর বা আধার কার্ড নাম্বার লিখুন এবং 'Submit”' বোতামে ক্লিক করুন।


এরপর আপনি ই-শ্রাম পেমেন্ট স্ট্যাটাস দেখতে পারেন।

ই-শ্রম কার্ড হেল্পলাইন নম্বর


ই-শ্রম কার্ড হেল্পলাইন (সোমবার থেকে রবিবার) – 14434 (টোল-ফ্রি নম্বর)


ই-শ্রম ইমেল আইডি. – eshramcare-mole@gov.in




Frequently Asked Questions

ই-শ্রম কার্ড কি?

অসংগঠিত ক্ষেত্রে কর্মরত যে কোনও ব্যক্তি/ শ্রমিক ই-শ্রম কার্ড বা শ্রমিক কার্ডের জন্য আবেদন করতে পারেন। অসংগঠিত ক্ষেত্রের কর্মরত শ্রমিকরা ই-শ্রম কার্ডের মাধ্যমে বিভিন্ন সুবিধা পেতে পারেন, যেমন পেনশন (60 বছর বয়সের পর , মৃত্যু জনিত বীমা,  আংশিক  শারীরিকঅক্ষমতার ক্ষেত্রে আর্থিক সহায়তা  ইত্যাদি।

কারা ই-শ্রম কার্ডের জন্য আবেদন করতে পারে?


16-59 বছর বয়সী অসংগঠিত ক্ষেত্রে (অসংগঠিত কর্মী) কর্মরত যে কোনও ব্যক্তি/শ্রমিক  ই-শ্রম কার্ডের জন্য আবেদন করতে পারেন। যাইহোক, এই ধরনের একজন কর্মীর অবশ্যই একটি বৈধ মোবাইল নম্বর  তার নিজের আধার কার্ডের সাথে সংযুক্ত থাকতে হবে।


কিভাবে ই-শ্রম কার্ড ব্যালেন্স চেক করবেন?


ই-শ্রম কার্ডের ব্যালেন্স চেক করার প্রক্রিয়া সমূহ নিচে দেওয়া হল:

  • সর্বপ্রথম ই-শ্রম পোর্টালে যান।
  • 'Already Registered' ট্যাবের অধীনে  থাকা 'Register Yourself' বিকল্পে ক্লিক করুন।
  • ই-শ্রম কার্ডের (balance payment status check) ব্যালেন্স পেমেন্ট স্ট্যাটাস চেক পেজ খুলেে যাবে।
  • (Username) ইউজারনেম এবং (password) পাসওয়ার্ড দিয়ে লগইন করুন।
  • ড্রপ-ডাউন তালিকা থেকে (Check Payment Status) 'চেক পেমেন্ট স্ট্যাটাস' বা (Know Your Payment Option) 'আপনার পেমেন্ট বিকল্প জানুন' বেছে নিন।
  • আধার কার্ডের তথ্য বা UAN নম্বর লিখুন এবং (Submit) ‘জমা দিন’ বোতামে ক্লিক করুন।

 কিভাবে ই-শ্রম কার্ডের পেমেন্ট স্ট্যাটাস চেক করবেন?


স্টেপ- ১ঃ   ই-শ্রম পোর্টালে যান।

স্টেপ- ২ঃ  ‘E Shram Card Payment List’ লিঙ্কে ক্লিক করুন।

স্টেপ- ৩ঃ  ই-শ্রম কার্ড নম্বর, UAN নাম্বর বা আধার কার্ড নাম্বার লিখুন এবং 'Submit”' বোতামে ক্লিক করুন।

এরপর আপনি ই-শ্রাম পেমেন্ট স্ট্যাটাস দেখতে পারেন।

আমরা কি ই-শ্রম কার্ডে মাসিক টাকা পাই?

হ্যাঁ, অবশ্যই ই-শ্রম কার্ড আছে এমন ব্যক্তি বা অসংগঠিত শ্রমিকরা প্রতি মাসে পেনশন পাবেন।এই সমস্ত কর্মীদের বয়স 60 বছর পূর্ণ হওয়ার পর প্রতি মাসে 3,000 টাকা পেনশন পাবেন এবং অন্যান্য সরকারি প্রকল্পগুলিতে অবিলম্বে অ্যাক্সেস পাবেন।

ই-শ্রম কার্ডধারী কত টাকা পাবেন?

ই-শ্রম কার্ড আছে এমন শ্রমিকরা প্রতি মাসে একটি নির্দিষ্ট পরিমাণ পেনশন পাবেন। কর্মীদের বয়স 60 বছর পূর্ণ হওয়ার পর প্রতি মাসে 3,000 টাকা পেনশন পাবেন। এছাড়া, তারা আংশিক প্রতিবন্ধী হলে 2 লক্ষ টাকা এবং মৃত্যু হলে 1 লক্ষ টাকা আর্থিক সাহায্য পাবেন৷

আমি কীভাবে একটি ইতিমধ্যে নিবন্ধিত ই-শ্রম কার্ড ডাউনলোড করব?

 ই-শ্রম কার্ড  ডাউনলোড করতে নিচের প্রক্রিয়াটি অনুসরণ করুন:

  • সর্বপ্রথমে ই-শ্রম পোর্টালে যান।
  • 'Already Registered' ট্যাবে ক্লিক করুন এবং 'UAN নাম্বার ব্যবহার করে প্রোফাইল আপডেট করুন' বিকল্পটি নির্বাচন করুন।
  • UAN নম্বর, জন্ম তারিখ, ক্যাপচা কোড লিখুন এবং 'Generate OTP' বোতামে ক্লিক করুন।
  • মোবাইল নম্বরে প্রাপ্ত OTP লিখুন এবং 'Validate' বোতামে ক্লিক করুন।
  • স্ক্রিনে প্রদর্শিত ব্যক্তিগত বিবরণ নিশ্চিত করুন।
  • প্রবেশ করা বিশদ বিবরণ যাচাই করতে 'Preview' বিকল্পে ক্লিক করুন এবং 'Submit' বোতামে ক্লিক করুন।
  • মোবাইল নম্বরে একটি ওটিপি পাঠানো হবে। OTP লিখুন এবং 'Verify' বোতামে ক্লিক করুন।
  • ই-শ্রম কার্ড তৈরি হয়ে যাবে এবং স্ক্রিনে প্রদর্শিত  হবে।


             এরপর ডাউনলোড অপশনে ক্লিক করে ই-শ্রম কার্ড ডাউনলোড করা যাবে।


একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

Please do not enter any spam link in the comment box.

নবীনতর পূর্বতন